কংক্রিটের বিবরণঃ
সিমেন্ট, বালি, খোয়া নির্দিষ্ট অনুপাতে পানির সংমিশ্রণে তৈরি কৃত্রিম পদার্থকে কংক্রিট বলে। এ জাতীয় কংক্রিটের চাপ সহন ক্ষমতা অনেক বেশি থাকে। তাই যেখানে কংক্রিটকে বেশি চাপ সহ্য করতে হয়, সেখানে এটা ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ বেড ব্লক, গ্রাভিটি, রিটেইনিং ওয়াল এবং আর্চ ইত্যাদি।
সিমেন্ট, বালি, খোয়া নির্দিষ্ট অনুপাতে পানির সংমিশ্রণে তৈরি কৃত্রিম পদার্থকে কংক্রিট বলে। এ জাতীয় কংক্রিটের চাপ সহন ক্ষমতা অনেক বেশি থাকে। তাই যেখানে কংক্রিটকে বেশি চাপ সহ্য করতে হয়, সেখানে এটা ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ বেড ব্লক, গ্রাভিটি, রিটেইনিং ওয়াল এবং আর্চ ইত্যাদি।
কংক্রিট মূলত চার প্রকারঃ
1. সিমেন্ট কংক্রিট।
2. আরসিসি।
3. লাইম কংক্রিট।
4. প্রি স্ট্রেসড কংক্রিট।
2. আরসিসি।
3. লাইম কংক্রিট।
4. প্রি স্ট্রেসড কংক্রিট।
বিভিন্ন প্রকার কংক্রিটের মূল উপাদান ও ব্যবহারঃ
সিমেন্ট কংক্রিটঃ উপাদান- সিমেন্ট, বালি, খোয়া ও পানি।ব্যবহার- কাঠামোর ভিত্তিতে বেড ব্লক হিসেবে, মেঝে, পুরু গ্রাভিটি ড্যাম, গ্রাভিটি রিটেইনিং ওয়াল, আর্চ ইত্যাদি।
সিমেন্ট কংক্রিটঃ উপাদান- সিমেন্ট, বালি, খোয়া ও পানি।ব্যবহার- কাঠামোর ভিত্তিতে বেড ব্লক হিসেবে, মেঝে, পুরু গ্রাভিটি ড্যাম, গ্রাভিটি রিটেইনিং ওয়াল, আর্চ ইত্যাদি।
রে-ইনফোরসড সিমেন্ট কংক্রিটঃ উপাদান- সিমেন্ট, বালি, খোয়া, মাইল্ড স্টিল রড ও পানি।
ব্যবহার- কাঠামোর বীম, কলাম, স্ল্যাব, লিন্টেল, সানশেড, রেলিং, ড্রপ ওয়াল, প্যারাপেড, সিঁড়ি, পানির ট্যাংক, ব্রীজ, কাল্ভারট, রাস্তা ইত্যাদি নির্মাণে।
ব্যবহার- কাঠামোর বীম, কলাম, স্ল্যাব, লিন্টেল, সানশেড, রেলিং, ড্রপ ওয়াল, প্যারাপেড, সিঁড়ি, পানির ট্যাংক, ব্রীজ, কাল্ভারট, রাস্তা ইত্যাদি নির্মাণে।
লাইম কংক্রিটঃ উপাদান- চুন, সুরকী, খোয়া ও পানি।
ব্যবহার- কাঠামোর ভিত্তিতে বেড ব্লক ও জল ছাদে।
ব্যবহার- কাঠামোর ভিত্তিতে বেড ব্লক ও জল ছাদে।
প্রি-স্ট্রেসড কংক্রিটঃ উপাদান- সিমেন্ট, বালি, খোয়া, হাই টেন্সাইল স্টিল ও পানি।
ব্যবহার- ব্রীজ, কলাম, বীম, স্ল্যাব ইত্যাদিতে।
ব্যবহার- ব্রীজ, কলাম, বীম, স্ল্যাব ইত্যাদিতে।
If you have any doubt , let me know.