করতে হবে:
- সার্ফেস বা তলা শুষ্ক থাকতে হবে.
- 120 নম্বর ওয়াটার পেপার দিয়ে ভালভাবে ঘষতে হবে। তারপর এটা ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
- বাহিরের পুরাতন রঙের উপর করার জন্য পুরাতন রঙ তুলে ফেলে পানি দিয়ে ভালভাবে মুছে ফেলতে হবে এবং দুই-তিনদিন রৌদ্রজ্বল দিনে শুকাতে হবে।
- অভ্যন্তরের জন্য রেডিমিক্স পুটি ব্যবহার করতে হবে এবং বাহিরের জন্য সিমেন্ট বেজ পুটি ব্যবহার করতে হবে ফিলার হিসাবে।
- সঠিক রঙের জন্য সঠিক থিনার ব্যবহার করতে হবে।
- রঙ ব্যবহারের পুর্বে ভালভাবে তা ঘুটে নিতে হবে
- ঘরের মধ্যে বাতাস ও আলো চলাচলের ব্যবস্থা রখতে হবে
- এক কোট বা আস্তর থেকে অন্য আস্তরের মধ্যে যতটুকু সময় প্রয়োজন ততটুকু দিতে হবে। এই আস্তর সিলার,প্রাইমার,পুটি,অথবা রঙ যেকোন কিছু হতে পারে।
- যেকোন রঙ ব্যবহারের পুর্বে এই রঙের নিয়মাবলী ভালভাবে জেনে নিতে হবে।
- রঙের বালতি পুরাটা শেষ না হলে কাজের পর আবার ভালভাবে এর মুখ বন্ধ করতে হবে, যাতে করে এর মধ্যে বাতাস ঢুকতে না পারে।
- রঙের গায়ে লেখা সময়ের মধ্যেই অবশ্যই রঙ ব্যবহার করে ফেলতে হবে। নাহলে পরে ব্যবহার করলে সেই রং স্থায়ী হবে না।
করা যাবে না:
- ড্যাম্প, স্যাঁতস্যাঁতে, নোনা স্থানে রঙের প্রলেপ বা আস্তর দেয়া যাবে না
- পুর্ববর্তি আস্তর না শুকানো পর্যন্ত বা না রেডি হওয়া পর্যন্ত পরবর্তি আস্তর দেওয়া যাবে না।
- রঙের সাথে প্রয়োজনীয় ও যথাযথ থিনার ছাড়া অন্য কোন কিছু মেশানো যাবে না। যেমন চকপাওডার,চুন ইত্যাদি মেশানো যাবে না।
- কাজের পর ব্রাশ বা রোলার অবশ্যই থিনার দিয়ে বা পানি দিয়ে ভালভাবে ধুয়ে রাখতে হবে।
- স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়াতে রঙের কাজ না করাই ভাল
- রঙ অতিরিক্ত পাতলা করা যাবে না বা বেশি পরিমানে থিনার ব্যবহার করা যাবে না
- রঙের কাজের সময় ধুমপান করা যাবে না। কেননা রঙ একটি দাহ্য পদার্থ।
- রঙ এবং এর আনুসাঙ্গিক মালামাল আগুন থেকে দুরে রাখতে হবে।
- শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে রঙ, থিনার ও অন্যান্য পদার্থ
- হাতে ভারী কিছু থাকা অবস্থায় রঙের কাজ করা যাবে না।
- চোখের মধ্যে রঙের কোনকিছু গেলে অবশ্যই ভালভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে এবং ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
- রঙের কাজের সময় এবং কাজ শেষ হওয়ার সাথে সাথেই দরজা-জানালা বন্ধ করা যাবে না। ভেতরের গ্যাস বা গন্ধ না যাওয়া পর্যন্ত দরজা-জানালা বন্ধ রাখতে হবে।
If you have any doubt , let me know.